অথবা
+৮৮০১৭২৯০৭০৯০৯
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে নারীদের ব্যপক অংশগ্রহণের ফলে কর্মজীবী মায়েদের জন্য মানসম্মত শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্রের গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছেশিশুদের জন্য দিবাযত্ন কেন্দ্র স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশ সরকার শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র আইন, ২০২১ প্রণয়ন করেছে যেখানে ৪ মাস থেকে ৬ বছর বয়সি শিশুদের সেবা প্রদানের কথা বলা হয়েছে। একটি উচ্চমানের, শিশুর বিকাশ উপযোগী দিবাযত্ন কেন্দ্র স্থাপনায়, ব্যবস্থাপনায় এবং পরিচালনায় বিশেষ দক্ষতা ও জ্ঞান প্রয়োজন যেমন কেন্দ্রের শিশুবান্ধব অবকাঠামোগত নকশা, বিন্যাস ও সাজসজ্জ্বা, সঠিক উপকরণ নির্বাচন ও ব্যবস্থাপনা যা শিশুর বিকাশে প্রভাব ফেলে। এছাড়া শিশুর বৃদ্ধি, বিকাশ ও প্রারম্ভিক শিখন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে খেলাভিত্তিক অনুকূল পরিবেশে এবং শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন এবং যত্নকারীর মনোসামাজিক দক্ষতা ও গুণাবলী শিশুর বিকাশকে ত্বরান্বিত করে। প্রারম্ভিক উদ্দীপনা ও খেলার গুরুত্ব বিবেচনা করলে দেখা যায় যে খেলাভিত্তিক শিখন কার্যক্রম শিশুর মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষের সংযোগ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
এই সকল বিষয়গুলো বিবেচনায় এনে ব্র্যাক শিক্ষা উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (ব্র্যাক আইইডি) ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় ও আন্তজার্তিক বিভিন্ন শিক্ষাক্রম, গাইডলাইন, গবেষণাপত্র এবং নীতিমালা পর্যালোচনা করে এবং বিশেষজ্ঞদের পরামর্শের ভিত্তিতে ও মাঠ পর্যায়ে অভিজ্ঞতার আলোকে আট দিনের এই কোর্সটির বিষয়সমূহ নির্ধারণ করেছে। শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র পেশার সাথে যুক্ত ব্যক্তিগণ (যত্নকারী, ব্যপস্থাপক, তত্ত্বাবধায়ক, কেন্দ্র ইনচার্জ) এবং উদ্যোক্তা এই কোর্সটিতে অংশগ্রহণ করে দিবাযত্ন কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার ক্ষেত্রে আদর্শিক ধারণা পাবেন যা কেন্দ্রের মান উন্নয়নে আবশ্যিক এবং যুগোপযোগী।
অথবা
+৮৮০১৭২৯০৭০৯০৯
Contact
TERMS OF USE